করোনা প্রতিরোধে দাঁত ও মুখের যত্ন নেয়াটাও জরুরি। । যেমন- ১. নিয়ম করে দু'বার ব্রাশ করা উচিত। ১৫ দিন পর পর ব্রাশ বদলে নিতে পারলে ভালো হয়। ২. বাড়ির বাইরে বের হলে ফেরার পর গরম জলে নুন দিয়ে কুলকুচি করে নেওয়া উচিত। এ ছাড়া দিনে ৩ থেকে ৪ বার নুন জল দিয়ে কুলকুচি করলে ভালো হয়। ৩. দাঁতে কিছু আটকে গেলে ফ্লস দিয়ে পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন। ৪. এ সময় দিনে দু'বার মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করলে ভালো হয়। ৫. অনেক সময় নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের উপসর্গ হিসেবে মুখের ভিতরে, জিভে বা ঠোঁটে আলসার হতে পারে। তবে এ ধরনের সমস্যা হলেই করোনা হবে এমন কোনও কথা নেই। এ ব্যাপারে ফোনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। ৬. জিভের স্বাদ চলে গেলে ও গন্ধের বোধ কমে গেলে সতর্ক হোন। ৭. মুখে বা দাঁতে হাত কিংবা টুথপিক দিয়ে অযথা খোঁচাখুচি করবেন না। ৮. দাঁত দিয়ে নখ কাটবেন না। শিশুদেরও এ ব্যাপারে সতর্ক করতে হবে। ৯. চকোলেট, চিপস, বেশি চিনি বা মিষ্টি দেওয়া খাবার খাবেন না। মুখগহ্বরের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে নিয়মিত পেয়ারা, লেবু, কলা, আপেল জাতীয় ফল খান । এছাড়া দাঁত ও মুখের সুরক্ষায় নিয়মিত পর্যাপ্ত শাকসব্জি ও ফাইবারযুক্ত খাবার খান। ১০. যে কোনও খাবার খাওয়ার পর ভালো করে কুলকুচি করে নিন। ১১. পান, তামাকের অভ্যাস থেকে বিরত থাকুন। ১২. সবার ব্রাশ একসঙ্গে না রেখে আলাদা আলাদা রাখতে পারলে ভালো। ব্রাশে ক্যাপ লাগিয়ে রাখতে পারলে আরও ভালো হয়।
করোনা প্রতিরোধে দাঁত ও মুখের যত্ন নেয়াটাও জরুরি। । যেমন- ১. নিয়ম করে দু'বার ব্রাশ করা উচিত। ১৫ দিন পর পর ব্রাশ বদলে নিতে পারলে ভালো হয়। ২. বাড়ির বাইরে বের হলে ফেরার পর গরম জলে নুন দিয়ে কুলকুচি করে নেওয়া উচিত। এ ছাড়া দিনে ৩ থেকে ৪ বার নুন জল দিয়ে কুলকুচি করলে ভালো হয়। ৩. দাঁতে কিছু আটকে গেলে ফ্লস দিয়ে পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন। ৪. এ সময় দিনে দু'বার মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করলে ভালো হয়। ৫. অনেক সময় নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের উপসর্গ হিসেবে মুখের ভিতরে, জিভে বা ঠোঁটে আলসার হতে পারে। তবে এ ধরনের সমস্যা হলেই করোনা হবে এমন কোনও কথা নেই। এ ব্যাপারে ফোনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। ৬. জিভের স্বাদ চলে গেলে ও গন্ধের বোধ কমে গেলে সতর্ক হোন। ৭. মুখে বা দাঁতে হাত কিংবা টুথপিক দিয়ে অযথা খোঁচাখুচি করবেন না। ৮. দাঁত দিয়ে নখ কাটবেন না। শিশুদেরও এ ব্যাপারে সতর্ক করতে হবে। ৯. চকোলেট, চিপস, বেশি চিনি বা মিষ্টি দেওয়া খাবার খাবেন না। মুখগহ্বরের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে নিয়মিত পেয়ারা, লেবু, কলা, আপেল জাতীয় ফল খান । এছাড়া দাঁত ও মুখের সুরক্ষায় নিয়মিত পর্যাপ্ত শাকসব্জি ও ফাইবারযুক্ত খাবার খান। ১০. যে কোনও খাবার খাওয়ার পর ভালো করে কুলকুচি করে নিন। ১১. পান, তামাকের অভ্যাস থেকে বিরত থাকুন। ১২. সবার ব্রাশ একসঙ্গে না রেখে আলাদা আলাদা রাখতে পারলে ভালো। ব্রাশে ক্যাপ লাগিয়ে রাখতে পারলে আরও ভালো হয়।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback