করোনার সূত্রে দক্ষিণ পূর্ব দিল্লির যে জায়গাটির নাম ঘুরত সবার মুখে মুখে, ৭০ দিন পরে কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে এসেছে সেই জায়গা। গত ২৮ দিন সেখানে কোনও সংক্রমণের খবর আসেনি। তাই দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে সব ব্যারিকেড। মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে তবলিঘি জামাতের অন্তত ১৮০০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। ৩০ মার্চ থেকে নিজামুদ্দিন কনটেনমেন্ট জোন ঘোষিত হয়েছিল। রবিবার থেকে খুলে গিয়েছে নিজামুদ্দিনের দোকানপাট। যেখানে জমায়েত হয়েছিল সেই তবলিঘি মারকাজের বাড়িটি থেকে বের করা হয়েছিল হাজার দুয়েক লোককে। তবলিঘি জামাতের সেই সদর দফতরটি এখন বন্ধ। অনেকদিন ধরেই এলাকা খোলার দাবি জানাচ্ছিলেন বাসিন্দারা। কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে বেরিয়ে স্বাভাবিকভাবেই খুশি সকলেই। এতদিন ভিতরে ঢোকা, বেরোনো বন্ধ ছিল। কেবলমাত্র অত্যাবশ্যক কাজকর্ম চালু ছিল। ছিল কড়া নিষেধ, পুলিশ পাহারা। রাজধানীতে এখন কনটেনমেন্ট জোন ২৩৭ জন। ৫ মে নিজামুদ্দিনের পজিটিভ এক মহিলা রোগী ১২ মে মারা গিয়েছিলেন। সেই শেষ সংক্রমণের ঘটনা। নিষেধ উঠলেও মাস্ক, সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকবে।
করোনার সূত্রে দক্ষিণ পূর্ব দিল্লির যে জায়গাটির নাম ঘুরত সবার মুখে মুখে, ৭০ দিন পরে কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে এসেছে সেই জায়গা। গত ২৮ দিন সেখানে কোনও সংক্রমণের খবর আসেনি। তাই দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে সব ব্যারিকেড। মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে তবলিঘি জামাতের অন্তত ১৮০০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। ৩০ মার্চ থেকে নিজামুদ্দিন কনটেনমেন্ট জোন ঘোষিত হয়েছিল। রবিবার থেকে খুলে গিয়েছে নিজামুদ্দিনের দোকানপাট। যেখানে জমায়েত হয়েছিল সেই তবলিঘি মারকাজের বাড়িটি থেকে বের করা হয়েছিল হাজার দুয়েক লোককে। তবলিঘি জামাতের সেই সদর দফতরটি এখন বন্ধ। অনেকদিন ধরেই এলাকা খোলার দাবি জানাচ্ছিলেন বাসিন্দারা। কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে বেরিয়ে স্বাভাবিকভাবেই খুশি সকলেই। এতদিন ভিতরে ঢোকা, বেরোনো বন্ধ ছিল। কেবলমাত্র অত্যাবশ্যক কাজকর্ম চালু ছিল। ছিল কড়া নিষেধ, পুলিশ পাহারা। রাজধানীতে এখন কনটেনমেন্ট জোন ২৩৭ জন। ৫ মে নিজামুদ্দিনের পজিটিভ এক মহিলা রোগী ১২ মে মারা গিয়েছিলেন। সেই শেষ সংক্রমণের ঘটনা। নিষেধ উঠলেও মাস্ক, সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকবে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback