সল্টলেকে বৃদ্ধা মা ও মেয়ের জোড়া মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য। মৃত মা পাপিয়া দে (৭৯) ও মেয়ে শর্মিষ্ঠা কর পুরকায়স্থ(৬০)। সল্টলেক বি ই ব্লকের ঘটনা। তদন্তে নেমেছে বিধাননগর উত্তর থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, বেশ কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন ওই মা ও মেয়ে। গত দুদিন ধরে তাঁদের আত্মীয়েরা ফোন করে তাঁদের খোঁজ পাচ্ছিলেন না। সেই কারণে রবিবার রাতে তাঁরা পুলিশকে জানান। এরপর বিধাননগর উত্তর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে দেখতে পায় ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ রয়েছে। পুলিশ ওই ঘরের দরজা ভেঙে মৃতদেহ উদ্ধার করে প্রথমে বিধাননগর হাসপাতালে পাঠায়। এবং পরবর্তীকালে ময়নাতদন্তের জন্য আর জি কর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কীভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে এবং মা ও মেয়ে ছাড়া ওই বাড়িতে আর কেউ থাকত কিনা সমস্ত বিষয় তদন্ত করবে পুলিশ। হাসপাতাল সূত্রে খবর, চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে মনে করছে মৃত মা ও মেয়ে তারা বেশ কিছুদিন ধরে জ্বর, সর্দি, কাশির কারণে শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। মৃতেরা কলকাতা পুলিশের প্রাক্তন উচ্চপদস্থ আধিকারিকের আত্মীয় ছিলেন বলে সূত্রের খবর।
সল্টলেকে বৃদ্ধা মা ও মেয়ের জোড়া মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য। মৃত মা পাপিয়া দে (৭৯) ও মেয়ে শর্মিষ্ঠা কর পুরকায়স্থ(৬০)। সল্টলেক বি ই ব্লকের ঘটনা। তদন্তে নেমেছে বিধাননগর উত্তর থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, বেশ কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন ওই মা ও মেয়ে। গত দুদিন ধরে তাঁদের আত্মীয়েরা ফোন করে তাঁদের খোঁজ পাচ্ছিলেন না। সেই কারণে রবিবার রাতে তাঁরা পুলিশকে জানান। এরপর বিধাননগর উত্তর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে দেখতে পায় ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ রয়েছে। পুলিশ ওই ঘরের দরজা ভেঙে মৃতদেহ উদ্ধার করে প্রথমে বিধাননগর হাসপাতালে পাঠায়। এবং পরবর্তীকালে ময়নাতদন্তের জন্য আর জি কর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কীভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে এবং মা ও মেয়ে ছাড়া ওই বাড়িতে আর কেউ থাকত কিনা সমস্ত বিষয় তদন্ত করবে পুলিশ। হাসপাতাল সূত্রে খবর, চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে মনে করছে মৃত মা ও মেয়ে তারা বেশ কিছুদিন ধরে জ্বর, সর্দি, কাশির কারণে শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। মৃতেরা কলকাতা পুলিশের প্রাক্তন উচ্চপদস্থ আধিকারিকের আত্মীয় ছিলেন বলে সূত্রের খবর।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback