মুখে যতই নিম্নবর্গের কথা হোক, বিহারের এবারের বিধানসভায় কমে গিয়েছে পিছড়ে বর্গের প্রতিনিধিত্ব। কমেছে প্রায় ৪১ শতাংশ। ১১৭ বিধায়ক থেকে কমে এবার হয়েছে ১০১ জন। কমেছে ১৬ জন।
প্রভাত খবর জানাচ্ছে, বৈশ্যদের বাদ দিয়ে প্রধান পশ্চাদপর জাতের মধ্যে যাদব, কর্মী ও কুশওয়াহা কমে গিয়েছে। সবথেকে বেশি কমেছে যাদবরা। তাদের বিধায়ক কমেছে ৯ জন। তবুও ৫২ বিধায়ক নিয়ে যাদবরাই সবার উপরে। গতবার জেতা ৬১ যাদব বিধায়কের ৩৫ জনই ছিলেন রাষ্ট্রীয় জনতা দলের।
এরপরই রয়েছে বৈশ্যরা। তাদের ২৪ জন এবার জিতেছেন। কুশওয়াহাদের বিধায়ক কমেছে ৪ জন। ২০ থেকে হয়েছে ১৬। কুর্মী বিধায়ক ১২ থেকে কমে হয়েছে ৯। আহির বিধায়ক কমেছে ৯ জন। ৬১ থেকে হয়েছে ৫২।
বরং উচ্চবর্ণের বিধায়ক এখন ২৬.৩৩ শতাংশ। মোট সবর্ণ বিধায়ক ৬৪। যা মোট আসনের ২৬ শতাংশের কিছু বেশি। আগের বিধানসভায় তা ছিল ২০ শতাংশের কাছাকাছি। রাজপুতদের বিধায়ক বেড়েছে ৮ জন। ২০ থেকে হয়েছে ২৮। ভূমিহারদের বিধায়ক বেড়েছে ৩ জন, ১৮ থেকে ২১। বিহারে প্রথম নির্বাচনে উচ্চবর্ণের অংশ ছিল ৪৬ শতাংশ। বেসরকারি হিসেবে এবার বিধানসভায় দলিত বিধায়ক ৩৯, অতি পিছড়ে বর্গের ২২ আর মুসলিম বিধায়ক ২০ জন।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback