হস্ত ও কুটির শিল্পের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যথেষ্ট উৎসাহী, সম্প্রতি এক সভায় হস্তশিল্পীদের হাতের কাজের উৎসাহ দিয়েছেন। হস্ত ও কুটির শিল্পীদের কাজের শুল্ক কোথাও ছাড় কিংবা নামমাত্র দিতে হয়। এই শিল্পেও নতুন দিক খুলবে বলেই ধারণা কেন্দ্রের। এই কাজে আমাদের রাজ্যে কাজের অনেক দিক রয়েছে। যারা উৎসাহী ব্যাঙ্কের ঋণের সুবিধা পাবে বলেই আশা করা যায়।
আমাদের রাজ্যে কৃষ্ণনগরের মাটির পুতুল থেকে পুরুলিয়া বাঁকুড়ার হস্ত শিল্পীদের বহু অবদান রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে বিক্রির, সেই সুবিধা এবারের বাজেটে আলোচনা হতেই পারে। বস্ত্রশিল্পীরা ঘরে বসে বহু কাজ করে থাকেন, বুটিক শিল্প হিসাবে তার কদরও আছে। এ ছাড়া নানান শুকনো খাবার প্যাকেট করেও বিক্রি হয়ে থাকে। সব মিলিয়ে ভারী শিল্প নিয়ে যখন চিন্তা বাড়ছে তখন আশা করা যায়, এবারের বাজেটে ক্ষুদ্র শিল্প এবং কুটির শিল্পের দিকে নজর দিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback