দেশে প্রায় ৫ হাজার ডোজ করোনার টিকা নষ্ট হয়েছে। সবথেকে বেশি টিকা নষ্টের ঘটনা ত্রিপুরায়। ১১ শতাংশ টিকা নষ্ট হয়েছে ত্রিপুরাতেই। কাণ হিসেবে বলা হয়েছে, টিকার ভায়াল খোলার পর যথেষ্ট সংখ্যায় টিকাগ্রহীতা পাওয়া যায়নি। ভায়াল খোলার পর চারঘণ্টার মধ্যে টিকা দিতে হয়। নইলে তা নষ্ট হয়ে যায়। টিকাদান কেন্দ্রে উপস্থিতি বাড়াতে সরকারের তরফে নানারকম উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু ১৬ জানুয়ারি থেকে টিকাদান কেন্দ্রের ১০০ জনের মধ্যে এসেছেন গড়ে ৫৫ জন। বৃহস্পতিবার এই সংখ্যাটা ছিল প্রতি ১০০ জনে ৪৯ জন। মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ৫ লাখের মতো।
পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, আন্দামান, হিমাচলপ্রদেশ, জম্মপ়ু কাশ্মীর, কেরল ও ছত্তিশগড়ে টিকার কোনও ডোজ নষ্ট হয়নি। পাটনার নালন্দা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে টিকা নষ্টের পরিমাণ গত সপ্তাহে ছিল ২৫ শতাংশ। উত্তরাখণ্ডে নষ্ট হওয়ার পরিমাণ ৪.১ শতাংশ। নষ্ট হয়েছে ১৪,৫০০ ডোজ। ওডিশায় নষ্ট হয়েছে ১,১২৫ ডোজ। পাঞ্জাবে নষ্ট হয়েছে ১,২০০ ডোজ। ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিনের নষ্ট হওয়ার সংখ্যা বেশি। কারণ সিরামের কোভিশিল্ডের তুলনায় তাদের ভায়ালের সাইজ বড়।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback