যেকোনও দেশের বাজেটে প্রতিরক্ষাখাতে সুনির্দিষ্ট খরচ করতেই হয়। এবারে শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হল সামরিক শিক্ষায় বেসরকারি সংস্থার আগমন যাকে পিপিপি মডেলের আওতায় আনা হল। একসময়ে ডাক্তারি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলে শুধু মাত্র সরকারি কলেজেই পড়া যেত, যে কারণে দেশে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারদের সংখ্যা থাকত সীমিত। কিন্তু তারপর কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, পাঞ্জাব সহ এই বাংলাতেও বেসরকারি ইনস্টিটিউট খোলা হল, তারপর এখন দেশে প্রচুর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার। এবারে কি সেনা শিক্ষাতেও ?
ভারতে সেনা স্কুল সীমিত যদিও উচ্চমাধ্যমিকের পর সামরিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডাক্তারি ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয় কিন্তু তাও সীমিত। সরকার প্রাথমিকভাবে স্কুলশিক্ষার দিকেই জোর দিল অর্থাৎ বিভিন্ন বেসরকারি স্কুল খোলা হবে যেখানে সেনা অফিসার তৈরি করা কোর্স পড়ানো হবে, প্রশ্নপত্র থেকে উত্তরপত্র সেনা শিক্ষকদের হাতেই থাকবে। এতে সেনাবাহিনীতে কর্মী ও আধিকারিক বাড়বে বলেই আশা করা যায়।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback