CMO থেকে রাজনৈতিক নির্দেশ আসছে, তালাচাবি লাগাতে হবেঃ শুভেন্দু

ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়ে গিয়েছে। ফলে রাজ্যে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে। এরমধ্যেই গুরুতর অভিযোগ তুললেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার পূর্ব মেদিনীপুরে ইস্কনে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া শুভেন্দু। সেখান থেকে বেরোনোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি দাবি করেন, ‘নবান্নে যে সমস্ত আধিকারিকরা আছেন কমিশনকে বলব অবিলম্বে তাঁদের সরাতে হবে। সিএমও-তে তালাচাবি লাগাতে হবে। কারণ ওখানে যাঁরা বসে আছেন, তাঁরা রাজনৈতিক নির্দেশ দিচ্ছেন’। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনকে বলব, কমিশনের সবটাই দেখা দরকার। গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলবে’। ৮ দফা নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, এই রাজ্যের যা পরিস্থিতি তাতে ২০ দফা ভোট হওয়া উচিৎ ছিল। 

অপরদিকে, শনিবার বিকেলেই বিজেপির এক প্রতিনিধি দল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতের যায়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ স্বপন দাশগুপ্ত, সাংসদ অর্জুন সিং এবং বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত। তাঁরা রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে বেশ কয়েকটি অভিযোগপত্র তুলে দিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। পরে সাংবাদিকদের স্বপন দাশগুপ্ত বলেন, রাজ্য প্রশাসন ভোট ঘোষণা হওয়ার পরও প্রকল্পে টাকা দিচ্ছেন। শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করার নির্দেশিকা দিয়েছেন। এছাড়া যে সমস্ত পুরসভা ও কর্পোরেশনে প্রশাসক বসানো হয়েছে সেখানেও পিছনের দরজা দিয়ে প্রকল্প চালু করছে। মানুষকে খুশি করতেই এগুলি করছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। এছাড়া, বেশ কয়েকজন পুলিশ ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের নামেও নালিশ ঠুকে এসেছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

1 تعليقات

Thank You for your important feedback

  1. চুরান্ত? খসরা?😁😁😁 চুড়ান্ত বা খসড়া কিন্তু নয়?
    বাংলা ভাষার তো গুষ্টি উদ্ধার!

    ردحذف

إرسال تعليق

Thank You for your important feedback

أحدث أقدم