

রাজেশের ভাই জানিয়েছেন, এক সপ্তাহ আগেই রাজেশ বাড়িতে ফোন করেছিলেন। এরপর আর কোনও যোগাযোগ করতে পারেনি সে। তখনই সে জানায় লাদাখে দুর্গম এলাকায় তাঁর ডিউটি পড়েছে, সেখানে কোনও ফোনের টাওয়ার নেই। রাজেশের এক বন্ধু জানালেন, লকডাউনের আগেই রাজেশ বাড়ি আসার কথা বলেছিল। বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যানও করেছিল সে। তারজন্য ছুটিও জোগাড় করেছিল রাজেশ, কিন্তু বাধ সাধে লকডাউন। আর বাড়িই ফেরা হল না রাজেশের। রাজেশের ভাইয়ের দাবি, তাঁর দাদা শহিদ হয়েছেন, কিন্তু ভারত যেন এর যোগ্য জবাব দেয়। পরিবারের দাবি, বুধবার রাতের মধ্যেই রাজেশের দেহ কলকাতায় নিয়ে আসা হবে বলে সেনার তরফে জানানো হয়েছে। রাজেশ ওরাংয়ের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। তিনি রাজেশের বাবা-মায়ের প্রতিও সমবেদনা জানিয়েছেন।

إرسال تعليق
Thank You for your important feedback