৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দিল্লিতে সাড়ে পাঁচলাখ মানুষ করোনায় সংক্রমিত হবেন। এননই ধারণা দিল্লির সরকারের। পূর্বাভাস ঠিক হলে দিল্লির হাসপাতালে ৫২ দিনের মধ্যে ৬০ হাজার বেড প্রয়োজন। দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মনীশ শিসোদিয়া জানিয়েছেন, এই অবস্থা সমাাল দিতে দরকার ৮০ হাজার বেড। দিল্লিতে রয়েছে ২০ হাজারের মতো বেড। তাই আরও ৬০ হাজার বেড চাই। দু-দিন আগেই করোনা আক্রান্ত সন্দেহে গৃহবন্দি মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছিলেন, রাজ্য সরকারি হাসপাতালে রয়েছে ১০ হাজার বেড। কেন্দ্রীয় হাসপাতালে রয়েছে আরও ১০ হাজার। কেন্দ্রীয় স্বাস্ত্যমন্ত্রকের মঙ্গলবারের হিসেবে, দিল্লিতে মোট সংক্রমিত ২৯,৯৪৩। ১ জুন থেকে ৯ জুনের মধ্যে দিল্লিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার লোক। দিল্লি সরকারের অনুমানমতো ১৫ জুলাই সংক্রমিতের সংখ্যা হবে ৪৪ হাজার। তখনই ৬,৬০০ বেড প্রয়োজন হবে তা সামাল দিতে। ৩০ জুনের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ১ লাখ। থকন দরকার হবে ১৫ হাজার বেড। ১৫ জুলাইয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৫ হাজার হতে পারে। সেসময় প্রযোজন ৩৩ হাজার বেড। ৩১ জুলাইয়ে আক্রান্ত হবে সাড়ে ৫ লাখ। ৮০ হাজার বেড লাগবে তখন। এখন ১২-১৩ দিনে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে। এই অবস্থায় যেসব বেসরকারি হাসপাতাল ও নার্সিং হোমে ৫০টি বেড আছে, তাদের অন্তত ২০ শতাংশ রিজার্ভ করার কথা বলা হয়েছে। শুধু বেডই নয়, প্রয়োজন হবে আরও অনেক স্বাস্থ্যকর্মীরও। প্রযোজন প্রচুর অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর, আইসিইউ বেডের।
৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দিল্লিতে সাড়ে পাঁচলাখ মানুষ করোনায় সংক্রমিত হবেন। এননই ধারণা দিল্লির সরকারের। পূর্বাভাস ঠিক হলে দিল্লির হাসপাতালে ৫২ দিনের মধ্যে ৬০ হাজার বেড প্রয়োজন। দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মনীশ শিসোদিয়া জানিয়েছেন, এই অবস্থা সমাাল দিতে দরকার ৮০ হাজার বেড। দিল্লিতে রয়েছে ২০ হাজারের মতো বেড। তাই আরও ৬০ হাজার বেড চাই। দু-দিন আগেই করোনা আক্রান্ত সন্দেহে গৃহবন্দি মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছিলেন, রাজ্য সরকারি হাসপাতালে রয়েছে ১০ হাজার বেড। কেন্দ্রীয় হাসপাতালে রয়েছে আরও ১০ হাজার। কেন্দ্রীয় স্বাস্ত্যমন্ত্রকের মঙ্গলবারের হিসেবে, দিল্লিতে মোট সংক্রমিত ২৯,৯৪৩। ১ জুন থেকে ৯ জুনের মধ্যে দিল্লিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার লোক। দিল্লি সরকারের অনুমানমতো ১৫ জুলাই সংক্রমিতের সংখ্যা হবে ৪৪ হাজার। তখনই ৬,৬০০ বেড প্রয়োজন হবে তা সামাল দিতে। ৩০ জুনের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ১ লাখ। থকন দরকার হবে ১৫ হাজার বেড। ১৫ জুলাইয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৫ হাজার হতে পারে। সেসময় প্রযোজন ৩৩ হাজার বেড। ৩১ জুলাইয়ে আক্রান্ত হবে সাড়ে ৫ লাখ। ৮০ হাজার বেড লাগবে তখন। এখন ১২-১৩ দিনে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে। এই অবস্থায় যেসব বেসরকারি হাসপাতাল ও নার্সিং হোমে ৫০টি বেড আছে, তাদের অন্তত ২০ শতাংশ রিজার্ভ করার কথা বলা হয়েছে। শুধু বেডই নয়, প্রয়োজন হবে আরও অনেক স্বাস্থ্যকর্মীরও। প্রযোজন প্রচুর অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর, আইসিইউ বেডের।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback