
বদলে যাওয়া সময়ে বদলানো অলিম্পিক্সের জন্য হচ্ছে জাপান। প্রতিযোগীদের থাকতে হবে কোয়ারেন্টাইনে, দশর্ক হবে হাতে গোনা, দেরির জন্য গুনতে হবে করদাতাদের অজস্র টাকা। ১৫,৪০০ প্রতিযোগী আর ৮০ হাজার স্বেচ্ছাকর্মীর সংখ্যাটা নিঃসন্দেহে উদ্বেগের। তাছাড়া, অ্যাথলেটিক্স ভিলেজও হবে ঘেরাবন্দি। টোকিও অলিম্পিক্স হবে আয়তনে ছোট আর খুবই সরল। আবার সব দর্শকের পসিমারেস চেন রিঅ্যাকশন বা পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক হবে। অলিম্পিক্স বাতিল হওয়া আটকাতে সবরকমের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাপান। প্রয়োজনে দর্শকাসন কমিয়ে দেওয়া হবে। তাই ইতিমধ্য়েই বিক্রি হয়ে যাওয়া টিকিটের কী হবে তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। আয়োজকরা জানাচ্ছেন, করোনা পরিস্থিতির ওপরই নির্ভর করছে সবকিছু। জাপানের আয়োজকদের হাতে টিকিট বিক্রির ৮০ কোটি ডলার আসার কথা। করোনার জন্য জাপানে শুরু হয়েছে আর্থিক মন্দা। হু হু করে বেড়েছে খরচ। লোকসানের বহর ২০০ কোটি থেকে ৬০০ কোটি ডলার দাঁড়াতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ২০১৩ সালে যখন টোকিও অলিম্পিক্সের দায়িত্ব পায় ৭০০ কোটি ডলার খরচ ধরা হয়েছিল। অলিম্পিক্স এবং প্যারালিম্পিক্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান একইসঙ্গে সেরে ফেলা হতে পারে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback