ভোট পরিচালক, তাই প্রার্থী নন জয়প্রকাশ, সায়ন্তন

আদি বিজেপি বলতে যে কয়জনকে বোঝায় তাঁদের মধ্যে অন্যতম সায়ন্তন বসু। দীর্ঘদিন ধরে বিজেপি দলের সাথে যুক্ত এবং সংঙ্ঘ ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত তিনি। বর্তমানে বিজেপির রাজ্য সম্পাদক। সুবক্তা এবং যুক্তিবাদী হিসাবে দলের মুখপাত্রের কাজও করেন কিন্তু মাঝে মধ্যেই বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন যা তাঁর নিয়মিত চরিত্র বিরোধী। টেলিভিশনে বিজেপির পরিচিত মুখ, কাজেই দলের হয়ে ভোটমঞ্চের থেকেও রঙিন পর্দায় অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য বলে ধারণা দলের সমর্থকদের। ভোটে আগেও দাঁড়িয়েছেন এবং হেরেছেন সায়ন্তন বসু। গত লোকসভা নির্বাচনেও দাড়িয়েছেলেন বসিরহাট কেন্দ্রে কিন্তু নুসরাত জাহানের কাছে পরাজিত হন। এবারে দলের যখন প্রার্থী সমস্যা তখন ভোটে দাঁড়ালেন না কিন্তু কেন দাঁড়ালেন না জানা গেল না।


কংগ্রেস থেকে ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটার সময়ে দল পাল্টে বিজেপিতে যোগ দেন জয়প্রকাশ মজুমদার। ঘোরতর মমতা বিরোধী বলেই পরিচিত বাংলার রাজনৈতিক মহলে। এখন দলের অন্যতম সহ সভাপতি। লোকসভা নির্বাচনের পর উপনির্বাচনে নাদিয়াতে দাঁড়ান বিধানসভায় কিন্তু পরাজিত হন। ইনিও দলের অন্যতম মুখপাত্র, টিভি অনুষ্ঠানে দলের হয়ে বিতর্কে অংশ নেন। উচ্চ শিক্ষিত, বুদ্ধিজীবী হিসাবে নাম আছে। বিজেপির আইনি বিষয়টি দেখেন। এবারে ভোটে দাঁড়ালেন না নাকি দাঁড়াতে পারলেন না সেটা জানা গেল না। তবে দুজনই এবারের নির্বাচনে বিজেপির হয়ে ভোট পরিচালনা এবং প্রচারকের দায়িত্বে।   

Post a Comment

Thank You for your important feedback

Previous Post Next Post