আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও শক্তিশালী হবে আমফান। সোমবার সকাল নাগাদ তা পরিণত হবে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দক্ষিণ পূর্ব দিকে বঙ্গোপসাগরে গত ৬ ঘণ্টা ৬ কিলোমিটার বেগে সেটি এগোচ্ছে। রবিবার ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ওডিশার পারাদ্বীপের ৯৯০ কিলোমিটার দূরে আমফান অবস্থান করছে। দিঘা থেকে তা রয়েছে ১১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্বে। বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে। তা ক্রমশই আরও শক্তি বাড়াচ্ছে। রবিবার সন্ধ্যার পর তা অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে। ১৮ থেকে ২০ মে চলবে তার তাণ্ডব। উত্তরদিকে এগোনোর পর ২০ মে আমফান রাজ্যের সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের হাতিয়া দ্বীপে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হয়ে আছড়ে পড়বে। আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, আমফানের প্রভাবে ১৯ মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক বৃষ্টিপাত হবে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, কলকাতা. পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মঙ্গল ও বুধবার হবে ভারী বৃষ্টি। রবিবারের মধ্যে সব মৎস্যজীবীকে সাগর থেকে ফিরে আসতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল থেকে ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৬৫ কিলোমিটার। বুধবার সকালে তা দাঁড়াবে ৭৫ থেকে ৮৫ কিলোমিটারে। অন্যদিকে, ওডিশার গঞ্জাম, পুরী, বালেশ্বর, কটক, ভদ্রক সহ ১২টি জেলাকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। উপকূলের ৬৪৯টি গ্রামের প্রায় সাত লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন বলে ওডিশা সরকারের অনুমান। আপাতত ওই জেলাগুলি দিয়ে যেসব শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন যাওয়ার কথা, তা বাতিল করার অনুরোধ জানানো হয়েছে রেলমন্ত্রকের কাছে।
আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও শক্তিশালী হবে আমফান। সোমবার সকাল নাগাদ তা পরিণত হবে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দক্ষিণ পূর্ব দিকে বঙ্গোপসাগরে গত ৬ ঘণ্টা ৬ কিলোমিটার বেগে সেটি এগোচ্ছে। রবিবার ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ওডিশার পারাদ্বীপের ৯৯০ কিলোমিটার দূরে আমফান অবস্থান করছে। দিঘা থেকে তা রয়েছে ১১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্বে। বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে। তা ক্রমশই আরও শক্তি বাড়াচ্ছে। রবিবার সন্ধ্যার পর তা অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে। ১৮ থেকে ২০ মে চলবে তার তাণ্ডব। উত্তরদিকে এগোনোর পর ২০ মে আমফান রাজ্যের সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের হাতিয়া দ্বীপে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হয়ে আছড়ে পড়বে। আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, আমফানের প্রভাবে ১৯ মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক বৃষ্টিপাত হবে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, কলকাতা. পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মঙ্গল ও বুধবার হবে ভারী বৃষ্টি। রবিবারের মধ্যে সব মৎস্যজীবীকে সাগর থেকে ফিরে আসতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল থেকে ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৬৫ কিলোমিটার। বুধবার সকালে তা দাঁড়াবে ৭৫ থেকে ৮৫ কিলোমিটারে। অন্যদিকে, ওডিশার গঞ্জাম, পুরী, বালেশ্বর, কটক, ভদ্রক সহ ১২টি জেলাকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। উপকূলের ৬৪৯টি গ্রামের প্রায় সাত লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন বলে ওডিশা সরকারের অনুমান। আপাতত ওই জেলাগুলি দিয়ে যেসব শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন যাওয়ার কথা, তা বাতিল করার অনুরোধ জানানো হয়েছে রেলমন্ত্রকের কাছে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback