আজ খুশির ঈদ। কিন্তু এবার অনেকটাই ঈদ অন্যরকম। একেবারে অচেনা। মসজিদে সকালের নামাজ নেই, দেখা নেই একে অপরকে আলিঙ্গন করার রীতি। যেন করনাভাইরাস কেড়ে নিয়েছে সব আনন্দ। কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ, এবারের ঈদ গৃহবন্দি। বাইরে কোনও জমায়েত যে হবে না, বিভিন্ন মসজিদ কর্তৃপক্ষ তা আগেই জানিয়ে নোটিশ ঝুলিয়ে দিয়েছিল। তাই ঈদের নামাজ হয়েছে ঘরে, ছাদে। মসজিদেও ছিল একেবারেই হাতেগোনা কয়েকজনেক উপস্থিতি।
সামাজিক দূরত্ব মেনেই ঈদ পালিত হয়েছে বীরভূমে। নলহাটির পাড়ায় পাড়ায় মসজিদে বা বাড়িতে ঈদের নামাজ পড়তে দেখা গেল। কোচবিহারে সরকারি নির্দেশিকা মেনেই বাড়িতেই নামাজ আদায় করলেন মুসলিমরা। কলাবাগান মসজিদ কমিটি এবছর অপরকে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন মিষ্টি নয়, মাক্স ও স্যানিটাইজার দিয়ে। কালনার দাঁতনকাটিতলায় প্রাচীন মসজিদে ১৯৩৮ সাল থেকে নামাজ পড়ার রেওযাজ।
প্রত্যেক বছর পাঁচহাজার লোক নামাজ পরে এই ঈদের দিনে। এবছর আঞ্জুমান কমিটি নির্দেশে জানানো সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মুখে মাক্স পরে ৩২ জন নামাজ পড়েন। বসিরহাটের লকডাউন মেনে ঈদের নামাজ হল কোথাও ছাদে, কোথাও আবার ঘরের মধ্যে কোথাও মসজিদে। বসিরহাটের লকডাউন মেনে ঈদের নামাজ হল কোথাও ছাদের মাথায় কোথাও আবার ঘরের মধ্যে, কোথাও মসজিদে। বন্ধ রয়েছে ঈদগাহ, বন্ধ মেলমিলাপ। মেদিনীপুর শহরের পাঠানমহল্লা এলাকায় মহম্মদ আসাকে বাড়িতে পড়া হল ঈদের নামাজ।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback