আমেদাবাদের সিভিল হাসপাতালের অবস্থা অন্ধকূপের থেকেও খারাপ। গুজরাত হাইকোর্ট এই মন্তব্য করেছে। সেখানে শুক্রবার পর্যন্ত করোনায় মারা গিয়েছেন ৩৭৭ জন রোগী। স্বতঃপ্রণোদিত এক মামলায় হাইকোর্ট বলেছে, এই অবস্থা খুবই বেদনাদায়ক। তারা নির্দেশ দিয়েছে, যেসব ডাক্তার কাজ করছেন না তাদের অবিলম্বে বদলি করতে হবে। ভেন্টিলেটার আনতে হবে। গোটা রাজ্যের হাসপাতালে যেখানে ৬৩৮ জন মারা গিয়েছেন, সেখানে আমেদাবাদের সরকারি এই হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে ৩৭৭ জনের। হাইকোর্টের মন্তব্য, হাসপাতালের পরিস্থিতি অত্যন্ত হতাশাজনক। গরিব ও অসহায় রোগীদের এখানে আসা ছাড়া কোনও উপায় নেই। এশিয়ার বৃহত্তম এই হাসপাতালকে বেশকিছু নির্দেশও দিয়েছে আদালত। তাদের প্রশ্ন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য দফতরের সিনিয়র অফিসাররা কি হাসপাতালের অবস্থা জানেন? কতবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন? তাদের অভাব-অভিযোগ জানার চেষ্টা করেছেন? তিনি কি জানেন সিভিল হাসপাতালে রোগীরা ভেন্টিলেটারের অভাবে মারা যাচ্ছেন?
আমেদাবাদের সিভিল হাসপাতালের অবস্থা অন্ধকূপের থেকেও খারাপ। গুজরাত হাইকোর্ট এই মন্তব্য করেছে। সেখানে শুক্রবার পর্যন্ত করোনায় মারা গিয়েছেন ৩৭৭ জন রোগী। স্বতঃপ্রণোদিত এক মামলায় হাইকোর্ট বলেছে, এই অবস্থা খুবই বেদনাদায়ক। তারা নির্দেশ দিয়েছে, যেসব ডাক্তার কাজ করছেন না তাদের অবিলম্বে বদলি করতে হবে। ভেন্টিলেটার আনতে হবে। গোটা রাজ্যের হাসপাতালে যেখানে ৬৩৮ জন মারা গিয়েছেন, সেখানে আমেদাবাদের সরকারি এই হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে ৩৭৭ জনের। হাইকোর্টের মন্তব্য, হাসপাতালের পরিস্থিতি অত্যন্ত হতাশাজনক। গরিব ও অসহায় রোগীদের এখানে আসা ছাড়া কোনও উপায় নেই। এশিয়ার বৃহত্তম এই হাসপাতালকে বেশকিছু নির্দেশও দিয়েছে আদালত। তাদের প্রশ্ন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য দফতরের সিনিয়র অফিসাররা কি হাসপাতালের অবস্থা জানেন? কতবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন? তাদের অভাব-অভিযোগ জানার চেষ্টা করেছেন? তিনি কি জানেন সিভিল হাসপাতালে রোগীরা ভেন্টিলেটারের অভাবে মারা যাচ্ছেন?
Post a Comment
Thank You for your important feedback