পূর্ব লাদাখের ভারত সীমান্তে সেনা সমাবেশ ঘটাচ্ছে চিন। তাই পাল্টা বাড়ি সেনা পাঠাচ্ছে ভারতও। চিনা সৈন্যের সঙ্গে পাল্লা দিতে সমানুপাতে ভারতও রিজার্ভ সেনা তৈরি রাখছে। চিন একজন সিনিয়র কর্নেলের নেতৃত্বে পিপলস আর্মির এক রেজিমেন্টের ৫০০০ জওয়ানকে মোতায়েন করেছে। চিনের কর্নেল ভারতের ব্রিগেডিয়ার সমান মর্যাদার। শুক্রবার ভরাতের সেনাপ্রধান এম এম নারাভানের লাদাখ সফরের পরই চিনের এই তৎপরতা। এছাড়াও চিন বর্ডার ডিফেন্স রেজিমেন্টকে নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে অনেকটা এগিয়ে এনেছে। ভারতও ইন্দো-টিবেটান বর্ডার ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে এগিয়ে দিয়েছে। পূর্ব লাদাখে পানগং সো লেক থেকে গলওয়ান পর্যন্ত ১৪৫ কিলোমিটার বিস্তৃত এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারত ও চিনের মাঝে ১৪ হাজার ফুট উপরে এই পানগং লেক। গত ৫ মে নাথু লা সেক্টরের এখানেই দুই দেশের সেনার মধ্যে মারপিট হয়েছিল। চিনা বাহিনীকে আটকানো নিয়েই গোলমাল বেঁধেছিল। চিনা সেনার এক জওয়ান রড, পাথর নিয়ে আক্রমণ করে, ঘুঁষি মারে ভারতের জওয়ানকে। পাল্টা মার দেন ভারতের জওয়ানরাও। তাতে সাতজন চিনা ও চারজন ভরাতীয় জওয়ান জখম হয়েছিলেন। স্থানীয় কম্যান্ডাররা নিজেদের মধ্য়ে কথা বলে সমস্যা মিটিয়ে নেন। ভারত জানাচ্ছে, গত ২ বছর ধরেই এই এলাকায় চিনের নজর রয়েছে। মনে হচ্ছে, ডোকলামের মতো দীর্ঘসময় ধরে গোলমাল চালানোর মতলব রয়েছে চিনের।
পূর্ব লাদাখের ভারত সীমান্তে সেনা সমাবেশ ঘটাচ্ছে চিন। তাই পাল্টা বাড়ি সেনা পাঠাচ্ছে ভারতও। চিনা সৈন্যের সঙ্গে পাল্লা দিতে সমানুপাতে ভারতও রিজার্ভ সেনা তৈরি রাখছে। চিন একজন সিনিয়র কর্নেলের নেতৃত্বে পিপলস আর্মির এক রেজিমেন্টের ৫০০০ জওয়ানকে মোতায়েন করেছে। চিনের কর্নেল ভারতের ব্রিগেডিয়ার সমান মর্যাদার। শুক্রবার ভরাতের সেনাপ্রধান এম এম নারাভানের লাদাখ সফরের পরই চিনের এই তৎপরতা। এছাড়াও চিন বর্ডার ডিফেন্স রেজিমেন্টকে নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে অনেকটা এগিয়ে এনেছে। ভারতও ইন্দো-টিবেটান বর্ডার ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে এগিয়ে দিয়েছে। পূর্ব লাদাখে পানগং সো লেক থেকে গলওয়ান পর্যন্ত ১৪৫ কিলোমিটার বিস্তৃত এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারত ও চিনের মাঝে ১৪ হাজার ফুট উপরে এই পানগং লেক। গত ৫ মে নাথু লা সেক্টরের এখানেই দুই দেশের সেনার মধ্যে মারপিট হয়েছিল। চিনা বাহিনীকে আটকানো নিয়েই গোলমাল বেঁধেছিল। চিনা সেনার এক জওয়ান রড, পাথর নিয়ে আক্রমণ করে, ঘুঁষি মারে ভারতের জওয়ানকে। পাল্টা মার দেন ভারতের জওয়ানরাও। তাতে সাতজন চিনা ও চারজন ভরাতীয় জওয়ান জখম হয়েছিলেন। স্থানীয় কম্যান্ডাররা নিজেদের মধ্য়ে কথা বলে সমস্যা মিটিয়ে নেন। ভারত জানাচ্ছে, গত ২ বছর ধরেই এই এলাকায় চিনের নজর রয়েছে। মনে হচ্ছে, ডোকলামের মতো দীর্ঘসময় ধরে গোলমাল চালানোর মতলব রয়েছে চিনের।
Post a Comment
Thank You for your important feedback