চতুর্থ পর্যায়ের লকডাউন শুরু হওয়ার মুখে রবিবার দেশে সবথেকে বেশি সংক্রমণের খবর এসেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪,৯৮৭ জন। সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৯০,৯২৭ জন। চিনের ৮৫ হাজার আক্রান্তের সংখ্যাও ছাড়িয়ে গিয়েছে ভারত। মারা গিয়েছেন ২,৮৭২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গিয়েছেন ১২০ জন। আক্রান্ত তালিকার গোড়ার দিকে থাকা চারটি রাজ্য, মহারাষ্ট্র, দিল্লি, তামিলনাড়ু ও গুজরাতেও ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণ রেকর্ড বেড়েছে। এদিকে, ১২টি রাজ্যের ৩০টি পুর এলাকাকে আলাদা করে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে সর্বোচ্চ লকডাউন জারি থাকছে। রবিবারই ওই ১২টি রাজ্য, পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, পাঞ্জাব ও ওডিশার জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে ভিডিও বৈঠক করবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব। রাজ্যের মধ্যে রয়েছে কলকাতা।
চতুর্থ পর্যায়ের লকডাউন শুরু হওয়ার মুখে রবিবার দেশে সবথেকে বেশি সংক্রমণের খবর এসেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪,৯৮৭ জন। সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৯০,৯২৭ জন। চিনের ৮৫ হাজার আক্রান্তের সংখ্যাও ছাড়িয়ে গিয়েছে ভারত। মারা গিয়েছেন ২,৮৭২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গিয়েছেন ১২০ জন। আক্রান্ত তালিকার গোড়ার দিকে থাকা চারটি রাজ্য, মহারাষ্ট্র, দিল্লি, তামিলনাড়ু ও গুজরাতেও ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণ রেকর্ড বেড়েছে। এদিকে, ১২টি রাজ্যের ৩০টি পুর এলাকাকে আলাদা করে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে সর্বোচ্চ লকডাউন জারি থাকছে। রবিবারই ওই ১২টি রাজ্য, পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, পাঞ্জাব ও ওডিশার জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে ভিডিও বৈঠক করবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব। রাজ্যের মধ্যে রয়েছে কলকাতা।
Post a Comment
Thank You for your important feedback