আড়াই মাস পরে সবে খুলেছে কেরলের মন্দির। তার আগেই বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়লেন কেন্দ্র ও রাজ্যের দুই মন্ত্রী। কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলীধরন আর করলের দেবস্থানম মন্ত্রী কে সুরেন্দ্রন মন্দির খোলা নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করেছেন। ফেসবুকে মুরলীধরন লিখেছেন, কেরল সরকার সামাজিক দূরত্বটুকুও বজায় রাখতে জানে না। রাজ্যে যখন করোনা বাড়ছে, তখন দরজা খোলার জন্য মন্দিরের ঘাড়ে দোষ চাপানো হচ্ছে। তাঁর দাবি, না ভক্তরা, না মন্দির কর্তৃপক্ষ, কেউই মন্দিরের দরজা খুলতে বলেননি। কেরল সরকারের মন্দির খোলার সিদ্ধান্তের পিছনে কোনও মতলব রয়েছে। তারা সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিক। এত তাড়া কীসের। নাস্তিক বিজয়ন সরকার ভক্তদের বদনাম করার জন্যই এটা করেছে। শুধু অর্থসম্পদ বাড়ানোর জন্য মন্দির খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাল্টা সুরেন্দ্রন বলেছেন, কেরল কোনও তাড়াহুড়ো করেনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বরং নিজের মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের জিজ্ঞাসা করুন, কেন কেন্দ্র এই সিদ্ধান্ত নিল। প্রধানমন্ত্রী নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত হয়েছিল। তবে এটাও ঠিক, প্রতিমন্ত্রীরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে থাকতে পারেন না। তিনি অন্যদের কাছে জেনে নিতে পারতেন। বরং কেরল সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেই দরজা খুলেছে। ত্রিবাঙ্কোর দেবস্থানম বোর্ডের অধীনে কয়েকটি মন্দির ছাড়াও কিছু গির্জা ও মসজিদ রাজ্য়ের বিভিন্ন অংশে খুলেছে। গুরুবায়ুর মন্দির খুললেও পদ্মনাভ স্বামী ও আত্তুক্কাল মন্দির খোলেনি।
আড়াই মাস পরে সবে খুলেছে কেরলের মন্দির। তার আগেই বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়লেন কেন্দ্র ও রাজ্যের দুই মন্ত্রী। কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলীধরন আর করলের দেবস্থানম মন্ত্রী কে সুরেন্দ্রন মন্দির খোলা নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করেছেন। ফেসবুকে মুরলীধরন লিখেছেন, কেরল সরকার সামাজিক দূরত্বটুকুও বজায় রাখতে জানে না। রাজ্যে যখন করোনা বাড়ছে, তখন দরজা খোলার জন্য মন্দিরের ঘাড়ে দোষ চাপানো হচ্ছে। তাঁর দাবি, না ভক্তরা, না মন্দির কর্তৃপক্ষ, কেউই মন্দিরের দরজা খুলতে বলেননি। কেরল সরকারের মন্দির খোলার সিদ্ধান্তের পিছনে কোনও মতলব রয়েছে। তারা সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিক। এত তাড়া কীসের। নাস্তিক বিজয়ন সরকার ভক্তদের বদনাম করার জন্যই এটা করেছে। শুধু অর্থসম্পদ বাড়ানোর জন্য মন্দির খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাল্টা সুরেন্দ্রন বলেছেন, কেরল কোনও তাড়াহুড়ো করেনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বরং নিজের মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের জিজ্ঞাসা করুন, কেন কেন্দ্র এই সিদ্ধান্ত নিল। প্রধানমন্ত্রী নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত হয়েছিল। তবে এটাও ঠিক, প্রতিমন্ত্রীরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে থাকতে পারেন না। তিনি অন্যদের কাছে জেনে নিতে পারতেন। বরং কেরল সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেই দরজা খুলেছে। ত্রিবাঙ্কোর দেবস্থানম বোর্ডের অধীনে কয়েকটি মন্দির ছাড়াও কিছু গির্জা ও মসজিদ রাজ্য়ের বিভিন্ন অংশে খুলেছে। গুরুবায়ুর মন্দির খুললেও পদ্মনাভ স্বামী ও আত্তুক্কাল মন্দির খোলেনি।
Post a Comment
Thank You for your important feedback