বন্ধই রইল বেশিরভাগ মন্দির

 
সোমবার থেকে ধর্মস্থান খুলে দেওয়ার ছাড় ঘোষণা করা হলেও বন্ধই রইল বেশিরভাগ। দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট, তারাপীঠ, তারকেশ্বর মন্দির ১৫ জুন পর্যন্ত বন্ধই রয়েছে। কোচবিহারে করোনা সংক্রমণ বেড়ে চলায় খোলেনি মদনমোহনের মন্দিরও। শিলিগুড়ির আনন্দময়ী কালিবাড়ি, মায়ের ইচ্ছা কালীবাড়ি খুললেও খুলছে না সেবকেশ্বরী মন্দির। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনের রাধাগোবিন্দের মন্দিরে নিষেধাজ্ঞা উঠলেও অতিরিক্ত ভিড় চাইছেন না মন্দির কর্তৃপক্ষ। নবদ্বীপের মায়াপুরের ইস্কন মন্দির, ধামেশ্বর মহাপ্রভু মন্দির বন্ধই। খুলছে না কৃষ্ণগঞ্জ শিবনিবাসের শিবমন্দির। তবে খুলে যাচ্ছে বীরভূমের সাঁইথিয়ার নন্দিকেশ্বরী মন্দির এবং লাভপুর ফুল্লরামাতা মন্দির। তবে এখনই খুলছে না তমলুক শহরের বর্গভীমা মন্দির। কাঁথির নাচিন্দা ও এগরা হটনাগর মন্দির অবশ্য খুলছে। বাঁকুড়ার শহর লাগোয়া দ্বারকেশ্বর নদের ধারে প্রাচীন শিবের মন্দির এক্তেশ্বর মন্দির এদিন খুলেছে। সব মন্দিরেই নিত্যপূজার পাশাপাশি জোরকদমে স্যানিটাইজেশনের কাজ চলছে। তারাপীঠে তৈরি করা হচ্ছে স্যানিটাইজেশন টানেল। এদিন কিছু ভক্ত মন্দিরে এলেও গেট বন্ধ দেখে বাইরে থেকেই প্রণাম সেরে চলে যান।
 

Post a Comment

Thank You for your important feedback

Previous Post Next Post