চলতি মাসের ২০ তারিখ তাঁর বাড়িতেই পাত পেড়ে খেয়ে
গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বাউল শিল্পী বাসুদেব
দাস বাউল। মাঝে বয়ে গিয়েছে মাত্র ১৯ দিন। এরমধ্যেই তৃণমূল নেত্রী মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের মঞ্চে হাজির হলেন ওই বাউল শিল্পী। মঙ্গলবার বোলপুরে মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদযাত্রায় পা মেলালেন বাউল শিল্পী বাসুদেব দাস বাউল।
এমনকী তাঁর মঞ্চেও দেখা গেল তাঁকে। এবং গাইলেন, ‘সোনার দিদিরে বক্ষ মাঝে
রাখব ছেড়ে দেব না’।
বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ যতই এগিয়ে আসছে ততই চড়ছে পারদ। পৌষের শেষেও রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে বাংলায়। এরমধ্যেই নতুন সংযোজন ছিল বিজেপির ‘মধ্যাহ্নভোজ’ রাজনীতি। এর পাল্টা ‘বাউল রাজনীতি’ শুরু করল তৃণমূল, কটাক্ষ বিজেপির। এদিন বোলপুরের লজ মোড় থেকে জামবুনি পর্যন্ত বিশাল র্যালি করেন তৃণমূল নেত্রী। চার কিলোমিটার এই রাস্তায় তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি হেঁটেছেন বাউল, কীর্তনীয়া, ঢাকি, সাওতাল আদিবাসী শিল্পীরা।
বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ যতই এগিয়ে আসছে ততই চড়ছে পারদ। পৌষের শেষেও রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে বাংলায়। এরমধ্যেই নতুন সংযোজন ছিল বিজেপির ‘মধ্যাহ্নভোজ’ রাজনীতি। এর পাল্টা ‘বাউল রাজনীতি’ শুরু করল তৃণমূল, কটাক্ষ বিজেপির। এদিন বোলপুরের লজ মোড় থেকে জামবুনি পর্যন্ত বিশাল র্যালি করেন তৃণমূল নেত্রী। চার কিলোমিটার এই রাস্তায় তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি হেঁটেছেন বাউল, কীর্তনীয়া, ঢাকি, সাওতাল আদিবাসী শিল্পীরা।
তৃণমূল নেত্রীও এদিন কখনও হাতে একতারা বা
বুকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবি নিয়ে পদযাত্রা করলেন। এরপর সভাতেও মমতা
জানান তিনি বীরভূমের বাউল গানের ভক্ত। এরপরই মঞ্চে ডেকে নেওয়া হয় বাসুদেব
দাস বাউলকে। তিনিও মুখ্যমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে ধরেন ‘হৃদমাঝারে রাখব ছেড়ে
দেব না’। এই গানের ভাষা সামান্য পরিবর্তন করেই তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে সোনার
দিদি বলে উল্লেখ করেন। পরে বাসুদেব বাউল দাবি করেন, ‘আমারা তো বাউল, সবাইকে
একসঙ্গে নিয়ে চলতে চাই’। যদিও বাংলার রাজনৈতিক মহল এই ঘটনাকে
তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন।
Post a Comment
Thank You for your important feedback