ডিজিটাল হল ভোটার কার্ড

প্রয়োজন নেই হার্ড কপির। এবার থেকে আধারের মতোই অনলাইনে মিলবে ই-ভোটার কার্ড। সোমবার ২৫ জানুয়ারি জাতীয় ভোটার দিবস। সেই উপলক্ষে আজ থেকেই এই ই-এপিক পরিষেবা চালু করছে নির্বাচন কমিশন। ভোটার কার্ডের সঙ্গে মোবাইল ফোন নম্বর সংযুক্ত করা থাকলেই ডাউনলোড করা যাবে ডিজিটাল কার্ড। জানা গেছে, দুটি পর্যায়ে হবে এই প্রক্রিয়া। প্রথম পর্যায়ে ২৫ থেকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ই-ভোটার কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন যাঁরা নতুন ভোটার কার্ডের জন্য আবেদন করেছিলেন। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হবে দ্বিতীয় দফায় প্রক্রিয়া। যাঁদের ভোটার কার্ড ছিল, তাঁরাও ডিজিটাল কার্ড পেয়ে যাবেন এই সময়।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকেই এই ই-এপিক ডাউনলোড করা যাবে। কমিশন জানিয়েছে, এর ফলে ভোটার কার্ড হারিয়ে গেলেও আর নাকাল হতে হবে না সাধারণ মানুষকে। কোনও নথি জমা দেওয়ার বা সশরীরে হাজিরা দেওয়া নিয়ে হয়রানি কমবে। 

ভোটার কার্ডের এই ই-সংস্করণে ভোটারের যাবতীয় তথ্য থাকবে, যার ভিত্তিতে নিজেদের ভোটাধিকারও প্রয়োগ করতে পারবেন নাগরিকরা। এছাড়া ২টি QR কোড থাকবে। একটি QR কোডে ভোটারের নাম, ঠিকানা সহ নানা তথ্য থাকবে। আর অন্যটিতে থাকবে বুথ ও পার্ট নম্বর ইত্যাদি। তবে ডিজিটাল কার্ড চালু হলেও পুরনো কার্ডও ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া ভোটার আইডি কার্ডের হার্ডকপি দেওয়াও জারি রাখবে নির্বাচন কমিশন।  


Post a Comment

Thank You for your important feedback

Previous Post Next Post