কৃষকদের সঙ্গে দেখা করতে পারলেন না বিরোধী নেতারা।
দিল্লির সীমান্তেই তাঁদের আটকে দিল পুলিশ। তাঁদের সেখান থেকেই ফিরে আসতে
হয়। শরোমনি আকালি দলের নেত্রী হরসিমরাত কাউর বাদল বলেন, সংসদে স্পিকার
কৃষকদের আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে দিচ্ছেন না। তাই তাঁরা পরিস্থিতি দেখতে
এসেছিলেন। সব দলই এখন জানাবে প্রকৃত কী অবস্থা আন্দোলনরত কৃষকদের। সবমিলিয়ে
৮-১০টি দলের নেতারা সীমান্তে গিয়ে সরেজমিনে দেখবেন। সকালে ১০ দলের
প্রতিনিধিদলে ছিলেন সৌগত রায়, সুপ্রিয়া সুলে, কানিমোঝি সহ ১৫ জন সাংসদ।
তাঁর
কথায়, ইন্টারনেট, জল, বিদ্যুতের সংযোগ বন্ধ করা হয়েছে। কোনও দুর্ঘটনা
ঘটলেও অ্যাম্বুলেন্সও যেতে পারছে না। এদিকে গাজিপুর ও টিকরি সীমান্ত থেকে
রাস্তার ওপর পোঁতা পেরেক তুলে দেওয়া হচ্ছে বলে যে খবর প্রচারিত হয়েছে, তার
বিরোধিতা করে দিল্লি পুলিশ বলেছে, তারা পেরেকগুলি সরিয়ে অন্য জায়গায়
পুঁতবে। গোটা রাস্তায় কাঁটাতার ও সিমেন্টের ব্যারিকেড। মোতায়েন প্রচুর
পুলিশবাহিনী। সিংঘু, গাজিপুর ও টিকরি পরিণত হয়েছে দুর্গে। খুঁড়ে দেওয়া
হয়েছে রাস্তা। আকাশে চলছে ড্রোনের নজরদারি। নীচে সড়কে পুলিশি নজরদারি।
কৃষকদের অবস্থানের জেরে দিল্লিমুখী বহু রাস্তাই এখন বন্ধ।
Post a Comment
Thank You for your important feedback