বারবার মায়ের গায়ের চাদর টেনে তাঁকে তোলার চেষ্টা করে চলেছে এক শিশু। সাড়া দিচ্ছেন না মা। চাদর উঠে এলেও নড়াচড়া করছেন না। কারণ কিছুক্ষণ আগেই তিনি মারা গিয়েছেন। এনডিটিভি জানাচ্ছে, এই ভিডিও বিহারের মুফফফরপুর স্টেশনের। ভিন রাজ্যে থেকে ফেরা পরিযায়ী শ্রমিকদের একজন তিনি। প্রচণ্ড গরম, শারীরিক ক্লান্তি আর জলের অভাবে প্ল্যাটফর্মেই লুটিয়ে পড়েছিলেন তিনি। শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে আরও অনেকের সঙ্গেই ছিলেন ওই মা ও শিশু। খাবার আর জলের অভাবে ওই মহিলা ট্রেনেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। সঙ্গীরা জানিয়েছেন, গুজরাত থেকে আসছিলেন তিনি। মজফফরপুরে ঢোকার সময়ই মারা যান তিনি। প্ল্যাটফর্মে তাঁর দেহ শোওয়ানোর পর বারবার তাঁর ছেলে তাঁকে জাগানোর চেষ্টা চালিয়ে যায়। তাঁর থেকে বড় আরেক শিশু তাকে টেনে সরিয়ে নিয়ে যায়। পরিযায়ী শ্রমিকদের অজস্র বেদনাগাথার মধ্যে ঠাঁই করে নিয়েছে এই মর্মান্তিক দৃশ্যও। ৫০ ডিগ্রির কাছাকাছি প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও তাঁদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়াতে হচ্ছে লম্বা লাইনে। হয় টিকিট কাটতে, নয়তো স্বাস্থ্যপরীক্ষা করাতে। ওই মজফফপুর স্টেশনেই আরও একটি ২ বছরের বাচ্চা মারা গিয়েছে। গরম ছাড়াও খাবারের অভাবে। অন্য একটি ট্রেনে রবিবার এসেছিলেন তার মা-বাবা।
বারবার মায়ের গায়ের চাদর টেনে তাঁকে তোলার চেষ্টা করে চলেছে এক শিশু। সাড়া দিচ্ছেন না মা। চাদর উঠে এলেও নড়াচড়া করছেন না। কারণ কিছুক্ষণ আগেই তিনি মারা গিয়েছেন। এনডিটিভি জানাচ্ছে, এই ভিডিও বিহারের মুফফফরপুর স্টেশনের। ভিন রাজ্যে থেকে ফেরা পরিযায়ী শ্রমিকদের একজন তিনি। প্রচণ্ড গরম, শারীরিক ক্লান্তি আর জলের অভাবে প্ল্যাটফর্মেই লুটিয়ে পড়েছিলেন তিনি। শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে আরও অনেকের সঙ্গেই ছিলেন ওই মা ও শিশু। খাবার আর জলের অভাবে ওই মহিলা ট্রেনেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। সঙ্গীরা জানিয়েছেন, গুজরাত থেকে আসছিলেন তিনি। মজফফরপুরে ঢোকার সময়ই মারা যান তিনি। প্ল্যাটফর্মে তাঁর দেহ শোওয়ানোর পর বারবার তাঁর ছেলে তাঁকে জাগানোর চেষ্টা চালিয়ে যায়। তাঁর থেকে বড় আরেক শিশু তাকে টেনে সরিয়ে নিয়ে যায়। পরিযায়ী শ্রমিকদের অজস্র বেদনাগাথার মধ্যে ঠাঁই করে নিয়েছে এই মর্মান্তিক দৃশ্যও। ৫০ ডিগ্রির কাছাকাছি প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও তাঁদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়াতে হচ্ছে লম্বা লাইনে। হয় টিকিট কাটতে, নয়তো স্বাস্থ্যপরীক্ষা করাতে। ওই মজফফপুর স্টেশনেই আরও একটি ২ বছরের বাচ্চা মারা গিয়েছে। গরম ছাড়াও খাবারের অভাবে। অন্য একটি ট্রেনে রবিবার এসেছিলেন তার মা-বাবা।
Post a Comment
Thank You for your important feedback