পণ্যবাহী চারটি কন্টেনার দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ভারতের চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার শুরু হচ্ছে। কলকাতা বন্দর থেকে মঙ্গলবার বা বুধবার এই চারটি কন্টেনার নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে রওনা হবে একটি বাংলাদেশি জাহাজ। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সড়কপথে আখাউড়া-আগরতলা স্থলবন্দর হয়ে তার শেষ গন্তব্য ভারতের ত্রিপুরা ও অসমে। প্রথম আলো জানাচ্ছে, বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রকে পাঠানো ভারতীয় হাইকমিশনের চিঠিতে জানানো হয়েছে, চারটি কন্টেনারের দুটিতে রয়েছে রড এবং অন্য দুটিতে রয়েছে ডাল। আগরতলা থেকে খালাসের পর রডের চালান যাবে পশ্চিম ত্রিপুরার জিরানিয়ায়। চালানটি ভারতের এস এম করপোরেশনের। অন্যদিকে আগরতলায় ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্ট বা আইসিপিতে খালাস করে ডালের চালান ভারতীয় ট্রাকে করে অসমে করিমগঞ্জে জেইন ট্রেডার্সের কাছে নেওয়া হবে। এটি হবে চট্টগ্রাম বন্দর ও সড়কপথ ব্যবহার করে ভারতীয় পণ্য তাদের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যে পরিবহনের প্রথম পরীক্ষামূলক কার্যক্রম। ভারতের পণ্য পরিবহনের জন্য ‘এমভি সেঁজুতি’ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সোমবার রাতে কলকাতা বন্দরের জলসীমায় পৌঁছেছে। প্রথম ট্রায়াল রানে পণ্য পরিবহনকারী জাহাজটি বাংলাদেশ ও ভারতের উপকূলীয় এলাকায় চলাচল করে। শুধু যে চার কনটেইনারে পণ্য পরিবহন হবে সেগুলো ভারতের সিজে ডার্সেল লজিস্টিকস লিমিটেড প্রতিষ্ঠানের। দেড়- দুদিনের মধ্যেই পণ্য চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পণ্য ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সাত ধরনের মাশুল আদায় করবে। এই সাতটি মাশুল বাবদ বাংলাদেশ কন্টেনারপ্রতি ৪৮-৫৫ ডলার পাবে। এই মাশুলের বাইরে চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল যুক্ত হবে বলে বন্দর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আর সড়কপথে পণ্য পরিবহন ভাড়া পাবে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৫ অক্টোবর দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকে এ সংক্রান্ত পরিচালন পদ্ধতির মান বা এসওপি সই হয়। নানা জটিলতা শেষে দেড় বছরের বেশি সময় পর ভারতীয় পণ্য পরিবহনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
পণ্যবাহী চারটি কন্টেনার দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ভারতের চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার শুরু হচ্ছে। কলকাতা বন্দর থেকে মঙ্গলবার বা বুধবার এই চারটি কন্টেনার নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে রওনা হবে একটি বাংলাদেশি জাহাজ। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সড়কপথে আখাউড়া-আগরতলা স্থলবন্দর হয়ে তার শেষ গন্তব্য ভারতের ত্রিপুরা ও অসমে। প্রথম আলো জানাচ্ছে, বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রকে পাঠানো ভারতীয় হাইকমিশনের চিঠিতে জানানো হয়েছে, চারটি কন্টেনারের দুটিতে রয়েছে রড এবং অন্য দুটিতে রয়েছে ডাল। আগরতলা থেকে খালাসের পর রডের চালান যাবে পশ্চিম ত্রিপুরার জিরানিয়ায়। চালানটি ভারতের এস এম করপোরেশনের। অন্যদিকে আগরতলায় ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্ট বা আইসিপিতে খালাস করে ডালের চালান ভারতীয় ট্রাকে করে অসমে করিমগঞ্জে জেইন ট্রেডার্সের কাছে নেওয়া হবে। এটি হবে চট্টগ্রাম বন্দর ও সড়কপথ ব্যবহার করে ভারতীয় পণ্য তাদের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যে পরিবহনের প্রথম পরীক্ষামূলক কার্যক্রম। ভারতের পণ্য পরিবহনের জন্য ‘এমভি সেঁজুতি’ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সোমবার রাতে কলকাতা বন্দরের জলসীমায় পৌঁছেছে। প্রথম ট্রায়াল রানে পণ্য পরিবহনকারী জাহাজটি বাংলাদেশ ও ভারতের উপকূলীয় এলাকায় চলাচল করে। শুধু যে চার কনটেইনারে পণ্য পরিবহন হবে সেগুলো ভারতের সিজে ডার্সেল লজিস্টিকস লিমিটেড প্রতিষ্ঠানের। দেড়- দুদিনের মধ্যেই পণ্য চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পণ্য ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সাত ধরনের মাশুল আদায় করবে। এই সাতটি মাশুল বাবদ বাংলাদেশ কন্টেনারপ্রতি ৪৮-৫৫ ডলার পাবে। এই মাশুলের বাইরে চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল যুক্ত হবে বলে বন্দর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আর সড়কপথে পণ্য পরিবহন ভাড়া পাবে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৫ অক্টোবর দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকে এ সংক্রান্ত পরিচালন পদ্ধতির মান বা এসওপি সই হয়। নানা জটিলতা শেষে দেড় বছরের বেশি সময় পর ভারতীয় পণ্য পরিবহনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback