দেশে নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হলেন ৪৪,০৫৯ জন। এনিয়ে মোট সংক্রমিত ৯১ লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছে। হয়েছে ৯১,৩৯,৮৬৬। ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৫১১ জনের। মোট মৃত এখন ১,৩৩,৭৩৮ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৮৫,৬২,৬৪২ জন। তবে উত্তর ভারতের কয়েকটি রাজ্যে দেওয়ালি, ছটের মরসুমে সংক্রমণ দ্রুত হারে বাড়ছে বলেই জানা যাচ্ছে। দৈনিক সংক্রমণের হারও ওই রাজ্যগুলিতে বেশি।
অন্যদিকে, করোনার দাপট বাড়ায় আবার নানারকমের নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটতে শুরু করেছে বেশ কয়েকটি রাজ্য। টানা ১৫ দিন আক্রান্তের সংখ্যা দেশে ৫০ হাজারের বেশি। তাই অনেক রাজ্যেই জারি হচ্ছে নৈশ কার্ফু। দেওয়ালি, ছটের মরসুমে সংক্রমণ এখন মাত্রাছাড়া। জুন-জুলাইয়ের পর এটি দ্বিতীয় প্রবাহ। গুজরাতের পর মধ্যপ্রদেশের আটটি জেলায় জারি করা হয়েছে নৈশ কার্ফু। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ফের লকডাউন হতে পারে, এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের উপ মুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। সেরাজ্যে স্কুল খোলার দিন ৩১ ডিসেম্বর প্রযান্ত পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দিল্লিতে পরপর তিনদিন মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে। ২৮ অক্টোবরের পর থেকে রাজধানীতে করোনার প্রকোপ বেড়েই চলেছে। এমাসের বাকি দিনগুলির জন্য বন্ধ করা হয়েছে দিল্লির দুটি বাজার। রাজস্থানের জয়পুর, উদয়পুর, যোধপুর, কোটা, আজমির, বিকানের, আলওয়ার ও ভিলওয়ারা জেলায় নৈশ কার্ফু জারি করা হয়েছে। গুজরাতের আমেদাবাদে ৫৭ ঘণ্টার টানা লকডাউনের পরও নৈশ কার্ফু থাকবে। উত্তর ও পশ্চিমের রাজ্যগুলিতে করোনা বাড়লেও দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে কিন্তু অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা কমছে। তামিলনাডুতে নতুন সংক্রমণ কমেছে ৫০ শতাংশ। ওডিশা, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রেও সংক্রমণ বাড়েনি।
Post a Comment
Thank You for your important feedback