খাঁটি মধু পাওয়া দুষ্কর। প্রায় সবই চিনি মেশানো। কাজেই সুগারের রোগীদের পক্ষে ভয়ঙ্কর কিন্তু খাঁটি মধু যদি পাওয়া যায় তবে নাকি সুগারের রোগীরা খেতেই পারেন বলে জানান বিশেষজ্ঞারা কারণ মধুতে শর্করা জাতীয় রসায়ন থাকে না। করোনা আবহে সর্দিকাশির ধাত যাদের তাদের অবশ্যই টাটকা মধু খাওয়া উচিত। শরীরের অভ্যন্তরটি যত গরম রাখা যায় ততই রোগ বা সংক্রমণ আক্রমণ হয়ে কম। শারীরিক শক্তিও বাড়ায় মধু।
করোনা আবহে জার্মানরা ভারতীয় আয়ুর্বেদের উপর ভরসা করছেন। তাঁরা এদেশ থেকে টাটকা খাঁটি মধু আমদানি করেছে তাঁদের দেশে। সকলেই জানে জার্মানির পাউরুটি বিশ্ববিখ্যাত। তারা বহুদিন ময়দার সাথে যবের রুটিও বানান। তাঁরা সকালে ওই যবের রুটির একটি টোস্ট মধু মাখিয়ে খান। এখন তারা মধু আমদানি করে রুটির সাথে চেরি ও মধু সহযোগে এক অদ্ভুত মিষ্টি রুটি সারা ইউরোপে বিক্রি করছে। বিক্রি হচ্ছে দেদার। আমরা অবশ্যই সকালে খালি পেটে ছোট চামচের এক চামচ মধু খেতে পারি কিংবা রুটি সহযোগে।
Post a Comment
Thank You for your important feedback