'গাজিপুর সীমান্ত এখন ভারত-পাক সীমান্ত।' বৃহস্পতিবার বিরোধী সাংসদদের গাজিপুর সীমান্তে আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে দেখা করতে দেয়নি দিল্লি পুলিশ। ১০টি দলের ১২ জন সাংসদ লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন, সংসদে কৃষকদের দাবি নিয়ে আলাদা আলোচনা করতে হবে। যে সাংসদরা চিঠি দিয়েছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন তৃণমূলের সৌগত রায়, ডিএমকে কানিমোঝি ও তিরুচি শিবা, শিরোমনি আকালি দলের হরসিমরাত কাউর বাদল, সিপিআইয়ের এম সেলভারাজ, সিপিএমের এএম আারিফ প্রমুখ। সাংসদদের অধিকার রক্ষা করার জন্য তাঁরা স্পিকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন।
চিঠিতে তাঁরা বলেছেন, উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানা থেকে দিল্লির সীমান্তে জড়ো হওয়া প্রতিবাদী কৃষকদের জল-বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অস্থায়ী শৌচাগারও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সেখানে অনেক মহিলা ও শিশুও রয়েছে। সরকার নির্মম পীড়নমূলক নীতি নিয়ে কৃষক আন্দোলন স্তব্ধ করতে চাইছে। কৃষকদের মতে, অবস্থা জেলের বন্দিদের থেকেও খারাপ। নির্বাচিত সাংসদরাও কৃষকদের সঙ্গে দেখা করতে পারছেন না।
Post a Comment
Thank You for your important feedback