"ওরা বলে তৃণমূল প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। এই কোম্পানি থেকেই স্বাস্থ্যসাথী, কন্যাশ্রী হয়েছে। একজন ৩৫টা পদ নিয়ে বসে ছিল। একজন তিনটে দফতরের মন্ত্রী, এতগুলো পারিষদ, কেন অন্যদের সুযোগ দেয়নি! এখন বলা হচ্ছে, গ্রাম বনাম শহরের লড়াই। মানুষকে বোকা বানানো এত সহজ নয়।" শুভেন্দু অধিকারীর গড় কাঁথিতে সভা করে নাম না করে পাল্টা আক্রমণে অভিষেক বব্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, দলের অবজার্ভার মডেল তুলে দেওয়া হয়েছে মুর্শিদাবাদ, মেদিনীপুরে। জেলার নেতা জেলা চালাবে। তাই ওদের গায়ে জ্বালা। যাঁর নেতৃত্বে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা হয় তাঁর পদলেহন করছে।
অভিষেকের দাবি, সুদীপ্ত সেনের চিঠি বলছে, ৬ কোটি টাকা নিয়েছে। ওদের বাড়ি ঘেরাও করুন। কেন্দ্রে, রাজ্যে নাকি এক সরকার চাই। কেন, চুরি করতে সুবিধে হবে? এখন আমার সঙ্গে না লড়ে আমার বৌকে টার্গেট করেছে। বলছে, আমার বৌ ২ বছর আগে এয়ারপোর্টে সোনা নিয়ে ধরা পড়েছিল। কেন্দ্রের সিআইএসএফ কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমোচ্ছিল? আমার তোলাবাজির প্রমাণ দিতে পারলে ফাঁসির মঞ্চে মৃত্যুবরণ করব। আমার বৌয়ের কলকাতা ছাড়া কোথাও অ্যাকাউন্ট নেই।
শুভেন্দুকে তাঁর চ্যালেঞ্জ, ক্ষমতা থাকলে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ান। মেদিনীপুরের যেখান থেকে দাঁড়াবেন, ৫০ হাজার ভোটে হারাব। এই জেলা একটা পরিবারের নাকি? এই গড় মেদিনীপুরের মা-ভাই-বোনেদের গড়। যাঁরা মেদিনীপুরের মাটিকে অপমান করেছে, তাঁদের বিতাড়িত করতে হবে। ওরা মেদিনীপুরের আবেগ দিল্লির কাছে বিক্রি করেছে।
Thank You for your important feedback